Almost 12 a.m., I was in bed getting ready to sleep my eyes out after a tiring day of morning rounds and scorching heat. As the clock struck 12, my phone rang. It was the CA of my ward.
"ভাই আপনি কই?"
"এইত ভাই ঘুম যামু।"
"ভাই, আপনার না আজকে নাইট। ওয়ার্ড তো খালি।"
"আ্যঁহ?!"
"ভাই রোস্টার টা একটু দেখেন।"
And right he was! I was supposed to be on night duty. হালায় মনডা কি করতে চায়!
ততক্ষণে ডিউটির ৩ ঘন্টা অলরেডি পগারপার! ড্রেস চেঞ্জ করার ও টাইম নাই। পড়নে যা ছিল সেভাবেই ছুটলাম মেডিকেলের দিকে।
অর্ধেক রাস্তা গিয়ে খেয়াল হল ডক্টর'স রুমের চাবি তা তো নিতে ভুলে গেসি তারাহুরোতে!
ধুস্ শা........!
আগে মেডিকেলে গিয়ে CA সাহেব কে ফোন দিয়ে শান্ত করলাম। এরপর গন্তব্য আজিজ সুপারমার্কেট। উদ্দেশ্য কলিগ একজন থেকে রুমের চাবি টা ধার করে আনা।
অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে শেষমেশ রুমে গিয়ে দেখি একগাদা হ্যান্ডওভার পরে আছে। কি আর করা, এক এক করে হ্যান্ডওভার এর কাজ শেষ করতে করতেই বাকি রাত অর্ধেক কাভার। একটু গা এলিয়ে দিতে নিলেই দরজায় ঠক ঠক, কারো পেট ব্যাথা, কারো শ্বাস কষ্ট, কারো বা ঘুম নেই।
তো উনাদের ঘুমের ব্যাবস্থা করে দিয়ে এসে নিজের আর ঘুমানোর ফুসরত নাই। একটু পরেই সকাল হয়ে যাবে। শুয়ে শুয়ে মোবাইল ঘাটতে ঘাটতে ভাব্লাম একবার বাইন্যান্সে একটু ঢুঁ মেরে দেখি।
গিয়ে দেখি হাইভ বাবাজি তার কেরামতি দেখাচ্ছেন! আমিও বাবার কেরামতির স্পাইক ধরে আমার মেডিকেল থেকে মাসিক স্যালারি যা পাই তার অর্ধেক কামিয়ে নিলাম ১০ মিনিটে।
ভাবতেই পারতাম, কেন এত কষ্ট করে ডাক্তারি করছি। না, আমি সত্যিই তা ভাবি নাই। ভাবলাম, যাক ভালোই হলো জাগা ছিলাম, হাইভ বাবাজিতর কেরামতি টা দেখা হয়ে গেলো!
তারাতাড়ি করলে একটা না একটা ভুল হয়েই যায়। তখন কাজও মনে হয় ফুরায় না 😐
হ্যা এটা মনে হয় জাতীয় সমস্যা 😂
আহা, কি ব্যস্ততা! সত্য করে একটু একটা উত্তর দিন ত, ডাক্তার ব্রো, এই ব্যস্ততাকে কি কোনোভাবে উপভোগ করার উপায় আছে? মাঝে মাঝে কি জীবনে তিক্ততা নেমে আসে না এসবের কারনে? নাকি সেবাই পরম ধর্ম এটাই একমাত্র স্লোগান?!
উত্তর ২ টা।
১.
একা নাইটে অসম্ভব। এডমিশন নাইটে কলিগ রা থাকে, তখন ফাকে ফাকে আড্ডায় গল্পে রাত কেটে যায় ভালোই!
২.
A successful diagnosis and successful management of a patient before discharging them makes it worth the hassle.
আমি এই মর্মে বিশ্বাসী নই। অনেকেই বলবে ডাক্তারি পড়ার আগে শপথ নিয়েছেন, The Hippocratic Oath. তাদের বলি এই ২০২২ খ্রিস্টাব্দে বসে যদি AD 275 e লেখা একটি শপথনামা মানতে বলেন, আপনি আগে সেই আদি যুগের বাসিন্দাদের মতো লাইট ফ্যান এসি মোবাইল ল্যাপটপ টিভি ইন্টারনেট ছাড়া বসবাস করে দেখান।
সেবার মনোভাব গুরুত্বপূর্ণ আমাদের পেশায়, তাই বলে নিজের সর্বসর্বা বিসর্জন দিয়ে টা করতে আমি রাজি নই। সেলফিস হলে সেলফিস, যার যতটুক প্রাপ্য সে ততটুকই পাবে। এর বেশি দিলে মাথায় চড়ে বসে ঘর মটকে দিবে।
I love these lines. I love the attitude. I do agree with that and I just wanted to understand the Perception of yours, nothing else and lastly I would say I loved it, Doc bro.
Hi @simplifylife, your post has been upvoted by @bdcommunity courtesy of @rehan12!
Support us by voting as a Hive Witness and/or by delegating HIVE POWER.
JOIN US ON